Monday, November 16, 2015

কালোজিরা ও কালোজিরা তেলের ব্যবহার ও গুনাগুন

কালোজিরা ও কালোজিরা তেলের ব্যবহার


কালোজিরা (ইংরেজি: Fennel flower,একটি মাঝারী আকৃতির মৌসুমী গাছ, একবার ফুল ফল হয় এর বৈজ্ঞানিক নাম Nigella Sativa Linn এর স্ত্রী, পুরুষ দুই ধরণের ফুল হয়, রং সাধারণত হয় নীলচে সাদা (জাত বিশেষে হলুদাভ), পাঁচটি পাঁপড়ি বিশিষ্ট  কিনারায় একটা রাড়তি অংশ থাকে তিন-কোনা আকৃতির কালো রং এর বীজ হয় গোলাকার ফল হয় এবং প্রতিটি ফলে ২০-২৫ টি বীজ থাকে আয়ুর্বেদীয় , ইউনানী, কবিরাজী লোকজ চিকিৎসায় ব্যবহার হয় মশলা হিসাবে ব্যাপক ব্যবহার হয়ে থাকে, এটি পাঁচ ফোড়নের একটি উপাদান বীজ থেকে পাওয়া তেল

ইসলাম ধর্মে গুরুত্ব:

ইসলাম ধর্মাবলম্বীরা কালোজিরাকে একটি অব্যর্থ রোগ নিরাময়ের উপকরণ হিসাবে বিশ্বাস করে এর সাথে একটি হাদিস জড়িত আছে হাদিসটি হলো— ‘..আয়েশা রাদিয়াল্লাহুআনহা থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, আমি নবী সাল্লাল্লাহুআলাইহি ওয়াসাল্লামকে বলতে শুনেছি: “ কালোজিরা সাম ব্যতীত সমস্ত রোগের নিরাময় আমি বললাম: সাম কি? তিনি বললেন: মৃত্যু!” [বুখারী: ৫৬৮৭, ইফা:5172 আধু: 5276.

আমাদের আধুনিক ডাক্তারিশাস্ত্র আর ধর্মীয় অনুভূতি যাই বলি না কেন কালোজিরা সবখানে স্বমহিমায় উজ্জ্বল।তাই বলা হয়েছে,
কালোজিরা আমরা সকলেই চিনি। নিমকি বা কিছু তেলে ভাজা খাবারে ভিন্ন ধর্মী স্বাদ আনতে কালোজিরা বেশিব্যবহার করা হয় থাকে। এছাড়া অনেকেই কালজিরার ভর্তা খেয়ে থাকেন। অনেকে আবার কালোজিরা খেতে পছন্দকরেন না। কিন্তু কালোজিরার ব্যবহার খাবারে একটু ভিন্নধর্মী স্বাদ আনাতেই সীমাবদ্ধ নয়। আয়ুর্বেদিক ওকবিরাজি চিকিৎসাতে কালোজিরার অনেক ব্যবহার হয়। কালোজিরার বীজ থেকে তেল পাওয়া যায়, যা আমাদেরশরীরের জন্য খুব উপকারী। জেনে নেয়া যাক কালোজিরা মধ্যে লুকিয়ে থাকা আরও কিছু রহস্য

কি আছে কালোজিরায়:

কালিজিরার তেলে ১০০টিরও বেশি উপযোগী উপাদান আছে। এতে আছে প্রায় ২১ শতাংশ আমিষ, ৩৮ শতাংশশর্করা এবং ৩৫ শতাংশ ভেষজ তেল  চর্বি। কালিজিরার অন্যতম উপাদানের মধ্যে আছেনাইজেলোন,থাইমোকিনোন  স্থায়ী তেল এতে আরও আছে আমিষ, শর্করা প্রয়োজনীয় ফ্যাটি এসিডসহ নানাউপাদান। পাশাপাশি কালিজিরার তেলে আছে লিনোলিক এসিড, অলিক এসিড, ক্যালসিয়াম, টাশিয়াম, আয়রন,জিংক, ম্যাগনেশিয়াম, সেলেনিয়াম, ভিটামিন-, ভিটামিন-বি, ভিটামিন-বি২, নিয়াসিন  ভিটামিন-সিএর মধ্যেরয়েছে ফসফেট, লৌহ, ফসফরাস, কার্বোহাইড্রেট ছাড়াও জীবাণু নাশক বিভিন্ন উপাদান সমূহ। এতে রয়েছেক্যন্সার প্রতিরোধক কেরোটিন  শক্তিশালী হর্মোন, প্রস্রাব সংক্রান্ত বিভিন্ন রোগ প্রতিরোধকারী উপাদান, পাচকএনজাইম  অম্লনাশক উপাদান এবং অম্লরোগের প্রতিষেধক

কালোজিরায় যে রাসায়নিক উপাদানগুলো আছে:
অনুদ্বায়ি তেল: লিনোলিক, অলিক, স্টিয়ারিক, লিনোলিনিক,এসিড, প্রোটিন, নিজেলোন, গ্লুটামিক এসিড।এছাড়াও রয়েছে নিজেলিন, পটাসিয়াম, ফসফরাস, কেলসিয়াম, সোডিয়াম, মেগনেসিয়াম, ম্যাঙ্গানিজ, কপার, আয়রন,জিংক।

কালো জিরার তেল ব্যবহার বিধি:


নানাবিধ ক্ষেত্রে কালোজিরা বা কালোজিরা তেল ব্যবহার করা হয়ে থাকে। এ সকল ক্ষেত্রসমূহের কিছু উল্লেখ করা হলো।


স্মরণ শক্তি বৃদ্ধি :
এক চা চামচ পুদিনাপাতার রস বা কমলার রস বা এক কাপ রঙ চায়ের সাথে এক চা চামচকালোজিরার তেল মিশিয়ে দিনে তিনবার করে নিয়মিত সেব্য। যা দুশ্চিন্ত দূর করে। এছাড়াকালোজিরামেধার বিকাশের জন্য কাজ করে দ্বিগুণ হারে। কালোজিরা নিজেই একটি অ্যান্টিবায়োটিক বাঅ্যান্টিসেপটিক মস্তিস্কের রক্ত সঞ্চলন বৃদ্ধির মাধ্যমে স্মরণ শক্তি বাড়িয়ে তুলতে সাহায্য করে
মাথা ব্যাথা নিরাময়ে :
/ চা চামচ কালোজিরার তেল মাথায় ভালোভাবে লাগাতে হবে এবং এক চা চামচ কালোজিরার তেলসমপরিমাণ মধুসহ দিনে তিনবার করে /৩সপ্তাহ সেব্য।
সর্দি সারাতে :
এক চা চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে মিশিয়ে দৈনিক ৩বারসেব্য এবং মাথায়  ঘাড়ে রোগ সেরে না যাওয়া পর্যন্ত মালিশ করতে হবে। এছাড়া এক চা-চামচ কালোজিরার সঙ্গে তিন চা-চামচ মধু ও দুই চা-চামচ তুলসী পাতার রস মিশিয়ে খেলে জ্বর, ব্যথা, সর্দি-কাশি দূর হয়। সর্দি বসে গেলে কালিজিরা বেটে কপালে প্রলেপ দিন। একই সঙ্গে পাতলা পরিষ্কার কাপড়ে কালিজিরা বেঁধে শুকতে থাকুন, শ্লেষ্মা তরল হয়ে ঝরে পড়বে। আরো দ্রুত ফল পেতে বুকে ও পিঠে কালিজিরার তেল মালিশ করুন।
বাতের ব্যাথা দূরীকরণে:
আক্রান্ত স্থানে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে মালিশ করে; এক চা-চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথেসমপরিমাণ কালোজিরার তেল সমপরিমান মধু বা এক কাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার করে /৩সপ্তাহ সেব্য।
বিভিন্ন প্রকার চর্মরোগ সারাতে :
আক্রান্ত স্থানে ধুয়ে পরিষ্কার করে তাতে মালিশকরে; এক চা চামচ কাঁচা হলুদের রসের সাথে সমপরিমাণকালোজিরার তেল সমপরিমান মধু বা এককাপ রং চায়ের সাথে দৈনিক ৩বার করে২/ সপ্তাহ সেব্য।
হার্টের বিভিন্ন সমস্যার ক্ষেত্রে :
এক চা চামচ কালোজিরার তেল সহ এক কাপ দুধ খেয়ে দৈনিক ২বার করে / সপ্তাহ সেব্য এবং শুধুকালোজিরার তেল বুকে নিয়মিত মালিশ করতে হবে।
ব্লাড প্রেসারনিয়ন্ত্রনে রাখতে :
প্রতিদিন সকালে রসুনের দুটি কোষ চিবিয়ে খেয়ে এবং সমস্ত শরীরে কালোজিরার তেল মালিশ করেসূর্যেরতাপে কমপক্ষে আধাঘন্টা অবস্থান করতে হবে এবং এক চা-চামচ কালোজিরার তেলসমপরিমাণমধুসহ প্রতি সপ্তাহে / দিন সেব্য যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণ রাখে। এছাড়া কালোজিরা বা কালোজিরা তেল বহুমুত্র রোগীদের রক্তের শর্করার মাত্রা কমিয়ে দেয় এবং নিম্ন রক্তচাপকে বৃদ্ধি করেও উচ্চ রক্তচাপকে হ্রাস করে

 
অর্শ রোগ নিরাময়ে :
এক চা-চামচ মাখন  সমপরিমাণ তেল চুরন/তিলের তেল, এক চা-চামচ কালোজিরার তেল সহপ্রতিদিন খালি পেটে / সপ্তাহ সেব্য।
শ্বাস কষ্ট বা হাঁপানি রোগ সারাতে:
যারা হাঁপানী বা শ্বাসকষ্ট জনিত সমসসায় ভুগে থাকেন
 তাদের জন্য কালোজিরা অনেক বেশিউপকারী। প্রতিদিন কালোজিরার ভর্তা রাখুন খাদ্য তালিকায়। কালোজিরা হাঁপানি বা শ্বাস কষ্টজনিতসমস্যা উপশম হবে।এছাড়া এক কাপ চা-চামচ কালোজিরার তেল, এক কাপ দুধ বা রং চায়ের সাথেদৈনিক ৩বার করে নিয়মিত সেব্য। 
ডায়বেটিক নিয়ন্ত্রণে:
ডায়াবেটিকদের রোগ উপশমে বেশ কাজে লাগে কালিজিরা। এক চিমটি পরিমাণ কালিজিরা এক গ্লাস পানির সঙ্গে প্রতিদিন সকালে খালি পেটে খেয়ে দেখুন, রক্তে গ্লুকোজের মাত্রা নিয়ন্ত্রণে থাকবে। এছাড়া এক কাপ চা-চামচকালোজিরার তেল, এক কাপ রং চা বা গরম ভাতেরসাথে মিশিয়ে দৈনিক ২বার করে নিয়মিত সেব্য। যা ডায়বেটিকস নিয়ন্ত্রণে একশত ভাগ ফলপ্রসূ।
জৈব শক্তি বৃদ্ধির জন্য :
কালোজিরা নারী পুরুষ উভয়ের যৌনক্ষমতা বাড়ায়। প্রতিদিন কালোজিরা খাবারে সাথে খেলেপুরুষের স্পার্ম সংখ্যা বৃদ্ধি পায় এবং পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তির সম্ভাবনা তৈরি করে মধ্যপ্রাচ্যেপ্রচলিত আছে যে, কালিজিরা যৌন ক্ষমতা বাড়ায় এবং পুরুষত্বহীনতা থেকে মুক্তি দিতে সহায়তা করে। একচা-চামচ মাখন, এক চা চামচ জাইতুন তেল সমপরিমাণ কালোজিরার তেল  মধুসহ দৈনিক৩বার৪/ সপ্তাহ সেব্য। তবে পুরানো কালোজিরা তেল স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত ক্ষতিকারক
অনিয়মিত মাসিক স্রাববা মেহ/প্রমেহ রোগের ক্ষেত্রে :
এক কাপকাঁচা হলুদের রস বা সমপরিমাণ আতপ চাল ধোয়া পানির সাথে এক কাপ চা-চামচকালোজিরার তেল মিশিয়ে দৈনিক ৩বার করে নিয়মিত সেব্য। যা শতভাগ কার্যকরী 
দুগ্ধ দান কারিনীমা দের দুধ বৃদ্ধির জন্য :
যেসব মায়েদের বুকে পর্যাপ্ত দুধ নেই, তাদের মহৌষধ কালিজিরা। মায়েরা প্রতি রাতে শোয়ার আগে ৫-১০ গ্রাম কালিজিরা মিহি করে দুধের সঙ্গে খেতে থাকুন। মাত্র ১০-১৫ দিনে দুধের প্রবাহ বেড়ে যাবে। এছাড়া এ সমস্যা সমাধানে কালিজিরা ভর্তা করে ভাতের সঙ্গে খেতে পারেন।এছাড়াএকচা-চামচ কালোজিরার তেল সমপরিমাণ মধুসহ দৈনিক ৩বার করেনিয়মিত সেব্য। যা শতভাগ কার্যকরী।
গ্যাষ্ট্রীক বা আমাশয় নিরাময়ে :
এক চা-চামচ তেলসমপরিমাণ মধু সহ দিনে ৩বার করে / সপ্তাহ সেব্য।
ত্বকের আদ্রতার জন্য:
শীতকালে ত্বকের আদ্রতার জন্য বডি লোশনেরপরিবর্তে শুধু কালোজিরার তেল অথবা জাইতুন (অলিভওয়েল)তেল এর সাথে কালোজিরার তেলমিশিয়ে সারা শরীরে সারা শরীরে মালিস করুন। যা আপনার/ আপনার শিশুর অত্যান্ত আদ্র ওলাবণ্যময় এবং চর্মরোগের ঝুঁকি কমাবে। বিশেষভাবে শিশুর ত্বকেরজন্য এই পদ্ধতিতেসারা বছর ব্যবহার করা যাবে।
জন্ডিস বা লিভারের বিভিন্ন সমস্যার দূরীকরণে :
একগ্লাস ত্রিপলার শরবতের সাথে এক চা-চামচ কালোজিরার তেল দিনে ৩বার করে / সপ্তাহসেব্য।
রিউমেটিক এবং পিঠেব্যাথা দূর করার জন্য:
কালোজিরার থেকে যে তেল বের করা হয় তা আমাদের দেহে বাসা বাঁধা দীর্ঘমেয়াদী রিউমেটিক এবংপিঠে ব্যথা কমাতে বেশ সাহায্য করে। এছাড়াও সাধারণভাবে কালোজিরা খেলেও অনেক উপকারপাওয়া যায়।
শিশুর দৈহিক  মানসিক বৃদ্ধি করতে কালোজিরা:
দুই বছরের অধিক বয়সী শিশুদের কালোজিরা খাওয়ানোর অভ্যাস করলে দ্রুত শিশুর দৈহিক ওমানসিক বৃদ্ধি ঘটে। শিশুর মস্তিষ্কের সুস্থতা এবং স্মৃতিশক্তি বৃদ্ধিতেও অনেক কাজ করে কালোজিরা। দুই বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের কালোজিরার তেল সেবন করা উচিত নয়। তবে বাহ্যিক ভাবেব্যবহার করা যাবে।
মাথা ব্যথায দূর করতে:  
মাথা ব্যথায় কপালে উভয় চিবুকে  কানের পার্শ্ববর্তি স্থানে দৈনিক / বার কালোজিরা তেল মালিশকরলে উপকার পাওয়া যায়
স্বাস্থ্য ভাল রাখতে:
মধুসহ প্রতিদিন সকালে কালোজিরা সেবনে স্বাস্থ্য ভালো থাকে  সকল রোগ মহামারী হতে রক্ষা পাওয়াযায়
হজমের সমস্যায দূরীকরণে:
হজমের সমস্যায় এক-দুই চা-চামচ কালিজিরা বেটে পানির সঙ্গে খেতে থাকুন। এভাবে প্রতিদিন দু-তিনবার খেলে এক মাসের মধ্যে হজমশক্তি বেড়ে যাবে। পাশাপাশি পেট ফাঁপাভাবও দূর হবে।
লিভারের সুরক্ষায়:
লিভারের সুরক্ষায় ভেষজটি অনন্য। লিভার ক্যান্সারের জন্য দায়ী আফলাটক্সিন নামক বিষ ধ্বংস করে কালিজিরা।
চুল পড়া বন্ধ করতে:
কালিজিরা খেয়ে যান, চুল পর্যাপ্ত পুষ্টি পাবে। ফলে চুল পড়া বন্ধ হবে। আরো ফল পেতে চুলের গোড়ায় এর তেল মালিশ করতে থাকুন।
দেহের সাধারণ উন্নতিঃ
নিয়মিত কালোজিরাসেবনে শরীরের প্রতিটি অঙ্গ প্রত্যঙ্গকে সতেজ করে ও সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতিসাধন করে।অরুচি, উদরাময়, শরীর ব্যথা, গলা  দাঁতের ব্যথা, মাইগ্রেন, চুলপড়া, সর্দি,কাশি, হাঁপানি নিরাময়ে কালোজিরা সহায়তা করে। ক্যান্সার প্রতিরোধক হিসেবে কালোজিরা সহায়কভূমিকা পালন  করে চুলপড়া, মাথাব্যথা, অনিদ্রা, মাথা ঝিমঝিম করা, মুখশ্রী  সৌন্দর্য রক্ষা,
দাঁত ব্যথা দূরীকরণে:
দাঁতে ব্যথা হলে কুসুম গরম পানিতে কালোজিরা দিয়ে কুলি করলে ব্যথা কমে; জিহ্বা, তালু, দাঁতেরমাড়ির জীবাণু মরে
শান্তিপূর্ণ নিদ্রার প্রয়োজনে:
তেল ব্যবহারে রাতভর প্রশান্তিপর্ন নিদ্রা হয়
 রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বৃদ্ধি করতে কালোজিরা:
কালোজিরা রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতাকে শক্তিশালী করে। নিয়মিত কালোজিরা খেলে শরীরের প্রতিটিঅঙ্গপ্রত্যঙ্গ সতেজ থাকে। এতে করে যে কোন জীবানুর বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়ে তুলতে দেহকে প্রস্তুতকরে তোলে এবং সার্বিকভাবে স্বস্থ্যের উন্নতি করে। ১ চামচ কালোজিরা অথবা কয়েক ফোটাকালোজিরার তেল  ১চামচ মধুসহ প্রতিদিন সেবন করলে রোগপ্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়বে।


সতর্কতা :
গর্ভাবস্থায়  দুই বছরের কম বয়সের বাচ্চাদের কালোজিরার তেল সেবন করা উচিত নয়।
তবে বাহ্যিক ভাবেব্যবহার করা যাবে।

(সংগৃহীত)


No comments:

Post a Comment